আমরা আল্লাহর পথের দিকে ডাকতে চাই। যে পথ সীরাতুল মুস্তাক্বীমের। যে পথ শত সহস্র নবী ও রাসূলের। যে পথে এগিয়ে আসে জান্নাতি সুখ, যে পথে কায়িম হবে আল্লাহর দ্বীন, যে পথে দেখা হবে আল্লাহর প্রিয়দের। পরিপূর্ণ ভাবে আল্লাহর গোলামিতে লিপ্ত হয়ে ফিরিশতার চেয়েও উঁচু আসনে আসীন হওয়ার জন্য আহ্বান জানাতে চাই।
ভালোর আদেশ ও মন্দের নিষেধের ক্ষেত্রে আমরা হই নিশান বরদার।
সাধারণভাবে গোটা উম্মতে মুহাম্মদীরই এটিা দায়িত। একদিকে এই দায়িত্ব তাদের পক্ষ থেকে আঞ্জাম দেবে তাদেরই আস্থার ভিত্তিতে পরিচালিত রাষ্ট্র ও সরকার। অন্যদিকে এই ব্যাপারে ব্যক্তিগতভাবে তারা যার যার জায়গায়, এলাকায় এই কাজ আঞ্জাম দিতে বাধ্য। দাওয়াত ইলাল্লাহ, শাহাদাতে হক, ইকামাতেহ দ্বীন এবং আমর বিল মা’রূফ ও নেহী আনিল মুনকার- এই সবটার এভাবে দ্বীন কায়েমের চূড়ান্ত প্রচেষ্টা চালানোটাই জাগতিক লক্ষ্য। আর এরই মাধ্যমে অর্জিত হয় পারলৌকিক লকষ্য অর্থাৎ নাজাত ও আল্লাহর সন্তুষ্টি।
দাওয়াত ইলাল্লাহের কাজ করতে চাই; আমার দয়াময় আল্লাহর দিকে মানবতাকে আরো সময় দেয়ার জন্য, ইবাদাত বন্দেগী উপহার দেয়ার জন্য, পরিপূর্ণ ভাবে আল্লাহর গোলামিতে লিপ্ত হয়ে ফিরিশতার চেয়েও উঁচু আসনে আসীন হওয়ার জন্য আহ্বান জানাতে চাই।
আমরা আল্লাহর পথের দিকে ডাকতে চাই। যে পথ সীরাতুল মুস্তাক্বীমের। যে পথ শত সহস্র নবী ও রাসূলের। যে পথে এগিয়ে আসে জান্নাতি সুখ, যে পথে কায়িম হতের আল্লাহর দ্বীন, যে পথে দেখা হয় আল্লাহর প্রিয়দের।
আমরা সকালের উদ্ভাস আনার লক্ষ্যে কাজ করতে চাই। সে সকালের প্রতীক্ষায় আসুন নতুন সফর গড়ি।
আমার প্রভাতের নূর ফেরি করতে আপনার সাহায্য চাই। আমরা কুরআনের আলোর উৎসবে আপনার উপস্থিতি চাই।
আল্লাহ তা’আলা বলেন, (তরজমা) ‘ঐ ব্যক্তির কথার চেয়ে ভালো কথা আর কার হতে পারে, যে আল্লাহর প্রতি আহবান করেছে, সৎ কাজ করেছে এবং বলেছে, আমি অনুগতদের একজন?’ (সূরা হামীম আসসাজদাহ : ৩৩)