১/ আমি যখন বিষন্ন থাকি, কোরআন বলে….
“যারা ঈমান এনেছে, আল্লাহ তাদের অভিভাবক। তাদেরকে তিনি বের করে আনেন অন্ধকার থেকে আলোর দিকে।” [সুরা বাকারা: ২৫৭]
২/ আমি যখন হতাশায় থাকি, কোরআন বলে…. “আল্লাহর উপরই ভরসা কর যদি তোমরা বিশ্বাসী হও।”
[সুরা মায়েদা: ২৩]
৩/ আমি যখন গুনাহ করি, কোরআন বলে….
তারা কখনও কোন অশ্লীল কাজ করে ফেললে কিংবা কোন মন্দ কাজে জড়িত হয়ে নিজের উপর জুলুম করে ফেললে আল্লাহকে স্মরণ করে, এবং নিজের পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আল্লাহ্ ছাড়া আর কে পাপ ক্ষমা করবেন? তারা নিজের কৃতকর্মের জন্য হঠকারিতা প্রদর্শন করে না এবং জেনে-শুনে তাই করতে থাকে না। [ সুরা ইমরান ৩:১৩৫ ]
৪/ আমি যখন ক্ষমা চাই! কোরআন বলে….
“তারা কি অবহিত নয় যে, আল্লাহ তার বান্দাদের তাওবা কবুল করেন! আর তিনিই সদকা গ্রহণ করেন এবং তিনি তাওবা কবুলকারী পরম দয়ালু।”
[তওবাঃ৯:১০৪]
৫/ আমি যখন বিপদে পড়ি! কোরআন বলে….
“অবশ্যই আমি তোমাদিগকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের।”
[সুরা বাকারা: ১৫৫]
৬/ আমি যখন অস্থির থাকি, কোরআন বলে….
“যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে আল্লাহই যথেষ্ট।” [সুরা তালাক: ৩]
৭/ আমি যখন কষ্ট পাই, কোরআন বলে….
“নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে স্বস্তি রয়েছে।”
[সুরা আলাম-নাশরাহ: ৬]
৮/ আমি যখন কষ্ট সহ্য করতে চাই না,কোরআন বলে… “আমি কাউকে তার সামর্থ্যের চাইতে বেশী বোঝা দেই না।” [সুরা আরাফ: ৪২]
৯/ আমি যখন ধৈর্য ধরি, কোরআন বলে….
“যারা সবরকারী, তারা পুরস্কার পায় অগণিত।”
[সুরা যুমার: ১০]
১০/ আমি যখন একাকীত্বে ভুগী, কোরআন তখন বলে “তোমার প্রভু তোমাকে বিদায় দেন নি বা তোমাকে ছেড়ে যান নি” [সূরা আদ-দোহা: ৩]।